আমাদের প্রতিটি মানুষেরই কিছু না কিছু সমস্যা আছে, আবার অনেকে ভাবে সমস্যাগুলি বুঝি তার একার। তাই ভগবান বুদ্ধ বলছেন কিছু পেতে গেলে কিছু ছাড়তে হবে।
একদিন সে জানতে পারল একটি ইঁদুর তার খাবার চুরি করে। তো সে ইঁদুরকে ধরে তাকে জিজ্ঞেস করল - তুই জানিস আমি এত গোরিব তাও তুই আমর খাবার চুরি করিস? তোকে যদি চুরী করতেই হয় তুই কোন ধণী মানুষের খাবার চুরি কর। তাতে তার কিছু যাবে আসবে না।
তাতে ইঁদুর ছেলেটিকে বলল - তুমি যতই চেষ্টা কর, তোমার জীবনে তুমি ততটুকুই পাবে যতটুকু তোমার ভাগ্যে লেখা আছে। তুমি যতই খাবার জোগার কর না কেন, তুমি ততটুকুই পাবে যা তোমার অদৃষ্টে লেখা আছে।
এটা শুনে ছেলেটি ভীষণ বিস্মিত হল। সে বলল - এটা কি করে সম্ভব? তখন ইঁদুর ছেলেটিকে বলল তুমি যদি জানতে চাও তোমার ভাগ্যে কি আছে তো তুমি ভগবান বুদ্ধের কাছে যাও। সেই তোমাকে বলতে পারবে যে তোমার ভাগ্যে কি লেখা আছে।
ছেলেটি ভগবান বুদ্ধের সাথে দেখা করার জন্য ঘর ছেড়ে বেড়ল। যেতে যেতে অনেক রাত হলে পরে সে একটি হাভেলি দেখতে পেল। এবং সে হাভেলির মানুষের কাছে একটি রাত থাকার জন্য অনুমতি চাইল।
হাভেলির মানুষেরা তাকে জিজ্ঞেস করল - সে এত রাতে কোথায় যাচ্ছে?
ছেলেটি বলল - আমি ভগবান বুদ্ধের কাছে যাচ্ছি আমার ভাগ্যের কথা জানতে।
তখন তারা ছেলেটিকে বলল - তুমি আমাদের হয়ে ভগবান বুদ্ধের কাছে একটি কথা জিজ্ঞেস করতে পারবে? আমাদের একটি ১৬ বছরের মেয়ে আছে। মেয়েটি কথা বলতে পারে না। কি করলে মেয়েটির গলায় আওয়াজ ফিরে আসবে?
ছেলেটি বলল - আপনাদের প্রশ্ন আমি অবশ্যই জিজ্ঞেস করব। তারপর সকাল হলে পরে সে তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে এগিয়ে গেল।
আগে রাস্তায় পড়ল বরফরে পাহাড়। সে অনেক কষ্ট করে পাহাড় চরলে পরে সেখানে তার দেখা হল এক জাদুকরের সঙ্গে।
জাদুকর ছেলেটিকে প্রশ্ন করল - সে কোথায় যাচ্ছে?
ছেলেটি বলল - আমি ভগবান বুদ্ধের কাছে যাচ্ছি আমার ভাগ্যের কথা জানতে।
তখন যাদুগর বলল - তুমি কি আমার হয়ে উনাকে একটি প্রশ্ন করতে পারবে? আমি কয়েকশ বছর ধরে তপস্যা করছি স্বর্গে যাবার জন্য। এতদিনে আমি স্বর্গে চলে যেতাম কিন্তু পারছি না। কি করলে আমি আমি স্বর্গে যেতে পারব?
ছেলেটি বলল - আপনার প্রশ্ন আমি অবশ্যই জিজ্ঞেস করব।
সেই জাদুকরের কাছে একটি জাদুছড়ি ছিল। সে ছেলেটিকে তার সাহাজ্যে বরফরে পাহাড়ের অপর প্রান্তে পৌঁছে দিল।
এর পর তার সামনে পড়ল একটি বিশাল নদী। যেটা তার পক্ষে পার করা ছিল অসম্ভব। তখন সে দেখা পেল একটি বিশাল আয়তনের কচ্ছপের সাথে। কচ্ছপও তাকে নদী পার করে দেবার জন্য রাজী হয়ে গেল। যেতে যেতে কচ্ছপও তাকে একই প্রশ্ন করল যে সে কোথায় যাচ্ছে।
ছেলেটি বলল - আমি ভগবান বুদ্ধের কাছে যাচ্ছি আমার ভাগ্যের কথা জানতে।
কচ্ছপও তাকে বলল - তুমি কি আমার হয়ে ভগবান বুদ্ধকে একটি প্রশ্ন করতে পারবে? আমি ৫০০ বছর ধরে ড্রাগন হবার জন্য চেষ্টা করছি। কিন্তু পারছি না। আমি কি এমন করলে ড্রাগন হতে পারব?
ছেলেটি বলল - ঠিক আছে আমি আপনার প্রশ্ন অবশ্যই জিজ্ঞেস করব। কচ্ছপ তাকে তার পিঠে বসিয়ে নদী পার করে দিল।
অবশেষে ছেলেটি ভগবান বুদ্ধের কাছে এসে পৌঁছাল। সেখান সে দেখল সে আরো অনেকে বসে আছেন।
ভগবান বুদ্ধ বললেন - আমি এক ব্যক্তির জন্য তিনটে প্রশ্নের উত্তর দেব।
ছেলেটি চিন্তায় পড়ে গেল কারন তাকে তো চারটি প্রশ্ন করতে হত। ছেলেটি চিন্তা করতে লাগল কোন তিনটে প্রশ্ন করবে? সে কচ্ছপের কথা ভাবল যে ৫০০ বছর ধরে ড্রাগন হবার জন্য চেষ্টা করছে। জাদুকরও কয়েকশ বছর ধরে তপস্যা করছে স্বর্গে যাবার জন্য। আর সেই মেয়েটি, কথা না বলে কি ভাবে তার সারা জীবন কাটাবে?
তারপর সে নিজের কথা ভাবল আমিতো শুধু একজন গরিব ভিখারি। আমি তো ভিক্ষা করে আমার জীবন চালাতে পারব। কিন্ত কচ্ছপ, জাদুকর এবং মেয়েটির সমস্যা তো আমার থেকেও অনেক বেশি। এই ভেবে ছেলেটি নিজের প্রশ্ন না করে তাদের তিনটে প্রশ্ন ভগবান বুদ্ধের কাছে করল।
ভগবান বুদ্ধ বললেন - কচ্ছপ ৫০০ বছর ধরে ড্রাগন হবার জন্য চেষ্টা করছে। কিন্তু সে তার কবচ ছাড়ার জন্য রাজি নয়। যতক্ষন না সে তার কবচ ত্যাগ করছে ততক্ষন সে ড্রাগন হতে পারবে না।
জাদুকরও তপস্যা করছে কয়েকশ বছর ধরে স্বর্গে যাবার জন্য। কিন্তু সে জাদুছড়ি তার কাছে রেখে দিয়েছে। সেই জাদুছড়ি তাকে স্বর্গে যাবার জন্য বাধা দিচ্ছে। যদি তাকে স্বর্গে যেতে হয় তবে তাকে জাদুর ছড়িকে ছাড়তে হবে।
আর মেয়েটি যেদিন তার জীবনসাথি নির্বাচন করব সেদিন মেয়েটি কথা বলতে শুরু করবে।
ছেলেটি ভগবান বুদ্ধকে ধন্যবাদ জানিয়ে সেখান থেকে বিদায় নিল।
ছেলেটি কচ্ছপের কাছে এসে তাকে বলল - ভগবান বুদ্ধ বলেছেন তোমাকে ড্রাগন হতে গেলে তোমার কবচ ত্যাগ করতে হবে।
এটা শুনে কচ্ছপ যখনই তার কবচ খুলল তার ভিতর অনেক দামি মোতি পাওয়া গেল। কচ্ছপ সেই মোতিগুলো ছেলেটিকে দিয়ে দিল এবং ড্রাগন হয়ে গেল।
এরপর ছেলেটি জাদুকরের কাছে গিয়ে বলল - আপনাকে যদি স্বর্গে যেতে হয় তবে আপনাকে এই জাদুছড়ি পরিত্যাগ করতে হবে। জাদুকর ছড়িটি ছলেটিকে দিয়ে দিল এবং স্বর্গে চলে গেল।
এরপর সে সেই হাভেলিতে গেলে যেখানে প্রথম রাতটি কাটিয়েছিল। যখন সে সেখানে গেল সেই মেয়েটি তার সামনে আসল এবং বলল - সেইদিন রাতে তুমিই আমাদের হাভেলিতে এসেছিলে না। তো এইভাবে ছলেটি সম্পদ, ক্ষমতা এবং একজন সুন্দর জীবন সাথী পেয়ে গেল।
আর দ্বিতীয় যদি আপনার মনে হয় যে আপনার জীবনে অনেক সমস্যা, তাহলে একবার তাদের কথা ভাবুন যাদের থাকার ঘর নেই। খাবার জন্য রুটি নেই। কেউ দেখতে পায় না। কেউ চলতে পারে না। তো আপনার সমস্যা কি তদের থেকেও বড়? যখন আমরা নিজের সমস্যা থাকা সত্বেও অন্যের সমস্যার সমাধান করতে চেষ্টা করি তখন আমাদের সমস্যাগুলিও আপনি আপনি সমাধান হয়ে যায়।
যেমন ছেলেটি ভগবান বুদ্ধের কাছে তার নিজের সমস্যার কথা না বলে কচ্ছপ, যাদুগর এবং মেয়েটির সমস্যার কথা বলেছিলেন। ফলে ছেলেটি তার জীবনে অনেককিছু পেয়ে গেলেন। তাই বন্ধুরা এমন কিছু করুন যাতে অন্য মানুষও আপনার মত করতে চায়। কারন জীতবে তারাই যারা কিছু করে দেখাবে।
ইতিবাচক ভাবুন – ইতিবাচক বলুন – ইতিবাচক অনুভব করুন
Motivational Story - Lord Buddha and a poor boy |
আজকের গল্প - ‘ভগবান বুদ্ধ এবং একটি গরীব ছেলে’।
একটি খুব গরীব ছেলে ছিল। সে রোজ কোনও ভাবে তার খাবার জন্য কিছু না কিছু জোগাড় করে আনত। কিন্তু রোজ তার খাবার কেউ চুরি করে নিয়ে যেত।একদিন সে জানতে পারল একটি ইঁদুর তার খাবার চুরি করে। তো সে ইঁদুরকে ধরে তাকে জিজ্ঞেস করল - তুই জানিস আমি এত গোরিব তাও তুই আমর খাবার চুরি করিস? তোকে যদি চুরী করতেই হয় তুই কোন ধণী মানুষের খাবার চুরি কর। তাতে তার কিছু যাবে আসবে না।
তাতে ইঁদুর ছেলেটিকে বলল - তুমি যতই চেষ্টা কর, তোমার জীবনে তুমি ততটুকুই পাবে যতটুকু তোমার ভাগ্যে লেখা আছে। তুমি যতই খাবার জোগার কর না কেন, তুমি ততটুকুই পাবে যা তোমার অদৃষ্টে লেখা আছে।
এটা শুনে ছেলেটি ভীষণ বিস্মিত হল। সে বলল - এটা কি করে সম্ভব? তখন ইঁদুর ছেলেটিকে বলল তুমি যদি জানতে চাও তোমার ভাগ্যে কি আছে তো তুমি ভগবান বুদ্ধের কাছে যাও। সেই তোমাকে বলতে পারবে যে তোমার ভাগ্যে কি লেখা আছে।
ছেলেটি ভগবান বুদ্ধের সাথে দেখা করার জন্য ঘর ছেড়ে বেড়ল। যেতে যেতে অনেক রাত হলে পরে সে একটি হাভেলি দেখতে পেল। এবং সে হাভেলির মানুষের কাছে একটি রাত থাকার জন্য অনুমতি চাইল।
হাভেলির মানুষেরা তাকে জিজ্ঞেস করল - সে এত রাতে কোথায় যাচ্ছে?
ছেলেটি বলল - আমি ভগবান বুদ্ধের কাছে যাচ্ছি আমার ভাগ্যের কথা জানতে।
তখন তারা ছেলেটিকে বলল - তুমি আমাদের হয়ে ভগবান বুদ্ধের কাছে একটি কথা জিজ্ঞেস করতে পারবে? আমাদের একটি ১৬ বছরের মেয়ে আছে। মেয়েটি কথা বলতে পারে না। কি করলে মেয়েটির গলায় আওয়াজ ফিরে আসবে?
ছেলেটি বলল - আপনাদের প্রশ্ন আমি অবশ্যই জিজ্ঞেস করব। তারপর সকাল হলে পরে সে তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে এগিয়ে গেল।
আগে রাস্তায় পড়ল বরফরে পাহাড়। সে অনেক কষ্ট করে পাহাড় চরলে পরে সেখানে তার দেখা হল এক জাদুকরের সঙ্গে।
জাদুকর ছেলেটিকে প্রশ্ন করল - সে কোথায় যাচ্ছে?
ছেলেটি বলল - আমি ভগবান বুদ্ধের কাছে যাচ্ছি আমার ভাগ্যের কথা জানতে।
তখন যাদুগর বলল - তুমি কি আমার হয়ে উনাকে একটি প্রশ্ন করতে পারবে? আমি কয়েকশ বছর ধরে তপস্যা করছি স্বর্গে যাবার জন্য। এতদিনে আমি স্বর্গে চলে যেতাম কিন্তু পারছি না। কি করলে আমি আমি স্বর্গে যেতে পারব?
ছেলেটি বলল - আপনার প্রশ্ন আমি অবশ্যই জিজ্ঞেস করব।
সেই জাদুকরের কাছে একটি জাদুছড়ি ছিল। সে ছেলেটিকে তার সাহাজ্যে বরফরে পাহাড়ের অপর প্রান্তে পৌঁছে দিল।
এর পর তার সামনে পড়ল একটি বিশাল নদী। যেটা তার পক্ষে পার করা ছিল অসম্ভব। তখন সে দেখা পেল একটি বিশাল আয়তনের কচ্ছপের সাথে। কচ্ছপও তাকে নদী পার করে দেবার জন্য রাজী হয়ে গেল। যেতে যেতে কচ্ছপও তাকে একই প্রশ্ন করল যে সে কোথায় যাচ্ছে।
ছেলেটি বলল - আমি ভগবান বুদ্ধের কাছে যাচ্ছি আমার ভাগ্যের কথা জানতে।
কচ্ছপও তাকে বলল - তুমি কি আমার হয়ে ভগবান বুদ্ধকে একটি প্রশ্ন করতে পারবে? আমি ৫০০ বছর ধরে ড্রাগন হবার জন্য চেষ্টা করছি। কিন্তু পারছি না। আমি কি এমন করলে ড্রাগন হতে পারব?
ছেলেটি বলল - ঠিক আছে আমি আপনার প্রশ্ন অবশ্যই জিজ্ঞেস করব। কচ্ছপ তাকে তার পিঠে বসিয়ে নদী পার করে দিল।
অবশেষে ছেলেটি ভগবান বুদ্ধের কাছে এসে পৌঁছাল। সেখান সে দেখল সে আরো অনেকে বসে আছেন।
ভগবান বুদ্ধ বললেন - আমি এক ব্যক্তির জন্য তিনটে প্রশ্নের উত্তর দেব।
ছেলেটি চিন্তায় পড়ে গেল কারন তাকে তো চারটি প্রশ্ন করতে হত। ছেলেটি চিন্তা করতে লাগল কোন তিনটে প্রশ্ন করবে? সে কচ্ছপের কথা ভাবল যে ৫০০ বছর ধরে ড্রাগন হবার জন্য চেষ্টা করছে। জাদুকরও কয়েকশ বছর ধরে তপস্যা করছে স্বর্গে যাবার জন্য। আর সেই মেয়েটি, কথা না বলে কি ভাবে তার সারা জীবন কাটাবে?
তারপর সে নিজের কথা ভাবল আমিতো শুধু একজন গরিব ভিখারি। আমি তো ভিক্ষা করে আমার জীবন চালাতে পারব। কিন্ত কচ্ছপ, জাদুকর এবং মেয়েটির সমস্যা তো আমার থেকেও অনেক বেশি। এই ভেবে ছেলেটি নিজের প্রশ্ন না করে তাদের তিনটে প্রশ্ন ভগবান বুদ্ধের কাছে করল।
ভগবান বুদ্ধ বললেন - কচ্ছপ ৫০০ বছর ধরে ড্রাগন হবার জন্য চেষ্টা করছে। কিন্তু সে তার কবচ ছাড়ার জন্য রাজি নয়। যতক্ষন না সে তার কবচ ত্যাগ করছে ততক্ষন সে ড্রাগন হতে পারবে না।
জাদুকরও তপস্যা করছে কয়েকশ বছর ধরে স্বর্গে যাবার জন্য। কিন্তু সে জাদুছড়ি তার কাছে রেখে দিয়েছে। সেই জাদুছড়ি তাকে স্বর্গে যাবার জন্য বাধা দিচ্ছে। যদি তাকে স্বর্গে যেতে হয় তবে তাকে জাদুর ছড়িকে ছাড়তে হবে।
আর মেয়েটি যেদিন তার জীবনসাথি নির্বাচন করব সেদিন মেয়েটি কথা বলতে শুরু করবে।
ছেলেটি ভগবান বুদ্ধকে ধন্যবাদ জানিয়ে সেখান থেকে বিদায় নিল।
ছেলেটি কচ্ছপের কাছে এসে তাকে বলল - ভগবান বুদ্ধ বলেছেন তোমাকে ড্রাগন হতে গেলে তোমার কবচ ত্যাগ করতে হবে।
এটা শুনে কচ্ছপ যখনই তার কবচ খুলল তার ভিতর অনেক দামি মোতি পাওয়া গেল। কচ্ছপ সেই মোতিগুলো ছেলেটিকে দিয়ে দিল এবং ড্রাগন হয়ে গেল।
এরপর ছেলেটি জাদুকরের কাছে গিয়ে বলল - আপনাকে যদি স্বর্গে যেতে হয় তবে আপনাকে এই জাদুছড়ি পরিত্যাগ করতে হবে। জাদুকর ছড়িটি ছলেটিকে দিয়ে দিল এবং স্বর্গে চলে গেল।
এরপর সে সেই হাভেলিতে গেলে যেখানে প্রথম রাতটি কাটিয়েছিল। যখন সে সেখানে গেল সেই মেয়েটি তার সামনে আসল এবং বলল - সেইদিন রাতে তুমিই আমাদের হাভেলিতে এসেছিলে না। তো এইভাবে ছলেটি সম্পদ, ক্ষমতা এবং একজন সুন্দর জীবন সাথী পেয়ে গেল।
এই গল্পটা থেকে কি শিখলাম?
তো বন্ধুরা আমরা এই ছোট গল্পটা থেকে দুট শিক্ষা পেয়ে থাকি। এক যদি আপনাকে কিছু পেয়ে হয় তবে আপনাকে কিছু ছড়তে হবে। ঠিক যেমন কচ্ছপ তার সুরক্ষা কবচ ত্যাগ করল তবেই সে ড্রাগন হতে পারল। জাদুকর তার ছড়ি ত্যাগ করল, তবেই সে স্বর্গে যেতে পারল। মেয়েটি ধনী পরিবারের হয়েও সে একজন ভীখারিকে তার জীবন সাথি নির্বাচন করল তবেই সে তার আওজায় ফিরে পেল। তাই আমি বলব আপনি আপনার আরাম ত্যাগ করে কিছু করার চেষ্টা করুন তবেই আপনি কিছু হতে পারবেন।আর দ্বিতীয় যদি আপনার মনে হয় যে আপনার জীবনে অনেক সমস্যা, তাহলে একবার তাদের কথা ভাবুন যাদের থাকার ঘর নেই। খাবার জন্য রুটি নেই। কেউ দেখতে পায় না। কেউ চলতে পারে না। তো আপনার সমস্যা কি তদের থেকেও বড়? যখন আমরা নিজের সমস্যা থাকা সত্বেও অন্যের সমস্যার সমাধান করতে চেষ্টা করি তখন আমাদের সমস্যাগুলিও আপনি আপনি সমাধান হয়ে যায়।
যেমন ছেলেটি ভগবান বুদ্ধের কাছে তার নিজের সমস্যার কথা না বলে কচ্ছপ, যাদুগর এবং মেয়েটির সমস্যার কথা বলেছিলেন। ফলে ছেলেটি তার জীবনে অনেককিছু পেয়ে গেলেন। তাই বন্ধুরা এমন কিছু করুন যাতে অন্য মানুষও আপনার মত করতে চায়। কারন জীতবে তারাই যারা কিছু করে দেখাবে।
ইতিবাচক ভাবুন – ইতিবাচক বলুন – ইতিবাচক অনুভব করুন
- বাংলা WhatsApp+Facebook এর সমস্ত রকমের ভালোবাসার স্ট্যাটাস শুধু মাত্র
- Romantic Status তে ক্লিক করুন। দেখুন
- বাংলা সায়েরি সহ প্রেমের কাহিনী ছন্দ কবিতা ফটো স্ট্যাটাস WhatsApp ভিডিও স্ট্যাটাস পান কেবল মাত্র
- l Rony_Officiaতে ক্লিক করুন।
- নিজেকে সবসময় Motivated রাখতে বাংলাতে মোটিভেশন গল্প পড়ুন নিজেকে ভালো রাখুন
- Power Motivation তে ক্লিক করুন।
- পেয়ে যান ভালোবাসার কবিতা সহ ভিডিও স্ট্যাটাস
- Love Story তে ক্লিক করুন।